💠সৃষ্টির মাঝে তুমিই মহান-অদৃশ্যে বিদ্যমান💠
✍️প্রধান বার্তা সম্পাদক- জাহারুল ইসলাম জীবন।
👁️🗨️- আল্লাহ্ পাক তুমিই মহান,
অসীমও ক্ষমতা তোমার তুমিই মেহেরবান।
তোমার করুনায় করিলা সৃজন,
বিশ্ব এই দো-জাহান।
সৃষ্টি জগৎতের প্রতিটি সৃষ্টি বৈচিত্র্যের দাবীদার,
এ যেনো তোমার নিপুণও হাতের অঙ্কিত মহিমা।
হাতের পরশও ছাড়া সব কিছুই বানাইলা তুমি,
তোমার কুদরতী হুকুুমের দ্বারা।
সৃষ্টি জগৎতে রাখিয়াছো তুমি,
নিপুণো কারুকার্য্য তোমারী অদৃশ্য হাতের ছোঁয়া।
যেদিকে তাকাই মোরা,
দেখি শুধু তোমারী মৃদু জয়গান।
শুনতে পাইনা মোরা,
নাই আমাদের সেই জাগ্রত কান।
চির সবুজের সমারহে নানান রঙের বৈচিত্র্যের মাঝে,
আছো তুমি মিশে সবার মাঝে সবখানে মিছালী জগৎতে।
পাহাড় পর্বত নদী নালা,
বৃক্ষ সবুজ তরুলতা সাগর ও মহাসাগর-তোমার সৃষ্টিতে সৃষ্টি আছে মিশে,
সবখানে সবার মাঝে আপন মহিমায় ডুবে।
নানা রঙের ছবি হয়ে,
গোঁধুলীর রাঁঙানো সাত রঙ্গে।
নীল সাদার সংমিশ্রণে দাঁড়িয়ে রাখিয়াছো তুমি বিশালও আসমান,
জমিনে মিশে যায় দৃষ্টির সীমানায় সবুজের জলছায়ার সমারহে।
পৃথিবী যে গোলাকার,
এটাই বুঝি তাহার প্রমান।
বন্ধত্বের মিতালীতে নিজ দ্বায়ীত্বের আবারনে,
রাখিয়াছো শৃঙ্খলা সমগ্র সৃষ্টি জগৎতে।
এক হুকুুমের নিয়ম রীতি,
ভঙ্গ করিতেছে না কোন-ই সৃষ্টি।
যাহার যাহা দ্বায়ীত্ব,
গড়মিল হয় না পালনে কভূ কাহারে কোখনো।
সৃষ্টির সুন্দরর্য্যে বিকশিত হচ্ছে অবিরত গ্রহ নক্ষত্রের আলোকিত সভার মাঝে,
রাত দিনের ব্যবধানে উদিত হচ্ছে নিয়মিত চন্দ্র সূর্য।
রাতের পর দিন আসে দিনের পর রাত,
ঋতু রাজের বৈচিত্র্যে ধরনীর বুকে ফাঁগুনের হাওয়া বসন্ত আসে।
আকাশ থেকে বর্ষীত হয়,
মিঠা পানির ঝর্ণা ধারা।
সুজলা সুফলা শর্স্যের বারতা,
এই ধরনীর মার্তৃত্বের অধীকার।
বিকশিত হয়ে উঁঠে,
ফুল ফসলের মধ্য দিয়ে।
তোমার অপারো মহিমায়,
বেঁচে আছি এই আমরা।
জীবন ধারনের সব চাহিদা নিয়ে স্বার্থ্যপরতার লাগামহীন সীমানায়,
পৌছে গেছি আমরা সৃষ্টির সেরা জীব-আশরাফুল মাখলুকাত হয়ে।
সব-ই তোমার অপার মহিমার করুনা,
কেবল-ই আমরা মানুষ হয়ে বুঝেও কেনো বুঝিনা।💠