রাজশাহী-১ (তানোর-গোদাগাড়ী) উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় রাত দিন গণসংযোগ এবং সাধারণ মানুষের সঙ্গে সৌজন্যে সাক্ষাতের মাধ্যমে ব্যস্ত সময় পার করেছেন
মোঃ নাসির উদ্দিন রাজশাহী জেলা প্রতিনিধি
তরুণ প্রজন্মের আইকন ও বিশিষ্ট সমাজসেবক জননেতা ব্যারিষ্টার মাহাফুজুর রহমান মিলন। এতে করে বর্তমান নির্বাচনী মাঠে একাধিক প্রার্থী প্রচারণা চালালেও জনপ্রিয়তায় এগিয়ে রয়েছে ব্যারিস্টার মাহফুজুর রহমান মিলন।
জানা গেছে, তানোর উপজেলা ও পৌরসভার বিভিন্ন পাড়া মহল্লার জনবহুল মোড়ে মোড়ে সর্বস্তরের জনগণের সঙ্গে কুশল বিনিময় ও সৌজন্য সাক্ষাৎ এবং বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ করে যাচ্ছেন রাজশাহী-১ আসনে ত্রয়োদ্বশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশী আদর্শিক নেতৃত্ব, কর্মী-জনবান্ধব, পরিচ্ছন্ন ব্যক্তি ইমেজ সম্পন্ন, তরুণ, মেধাবী ও জননন্দিত নেতা ব্যারিষ্টার মাহাফুজুর রহমান মিলন।
বিতরণ করেন বিএনপি নেত
এদিকে মিলনের গণসংযোগে তৃনমুলের নেতাকর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণী-পেশার মানুষের স্বঃঃস্ফুর্ত অংশগ্রহণে থাকছে চোখে পড়ার মতো। আসলে একজন রাজনৈতিক নেতা কি পরিমাণ কর্মী-জনবান্ধব ও জনপ্রিয় হলে গণসংযোগে এমন সাড়া মেলে সেটা মিলনের গণসংযোগ না দেখলে যে কারো পক্ষে বিশ্বাস করা কঠিন। দলমত নির্বিশেষে সকল শ্রেণী-পেশার মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ ও সমর্থন মিলনকে আশাবাদী করে তুলেছেন। তানোর-গোদাগাড়ী উপজেলা বিএনপির বেশকিছু ত্যাগী নেতারা জানান, দলের যখন চরম দুর্ভোগ ছিল তখন ব্যারিস্টার মাহফুজুর রহমান মিলন ছিলো নেতাকর্মীদের একমাত্র বিপদের বন্ধু। স্বৈরাচার সরকারের আমলে নেতাকর্মীদের উপরে যত মামলা হামলা হয়েছে সবগুলো মামলায় আন্তরিকতার সঙ্গে নেতাকর্মীদের পাশে থেকে আইনি লড়াই করে বিনা খরচে জামিন করেছেন তিনি। অথচ দলের অনেক বড় বড় নেতা থাকার পরেও পাশে কাউকে পাওয়া যায়নি। আমরা চাই দলের দুর্দিনে যে নেতা আমাদের পাশে থেকে বিপদ-আপদে সকল ধরনের সহযোগিতা করেছে তাকাই মনোনয়ন দেয়া হোক।
বিএনপি থেকে মনোনয়ন প্রত্যাশী গোদাগাড়ী উপজেলা বিএনপির সহসভাপতি ব্যারিস্টার মাহফুজুর রহমান মিলন জানান, বিগত স্বৈরাচার সরকারের তিনটি নির্বাচনে মানুষ ভোট দিতে পারেনি। একদলীয় শাসন ব্যবস্থা কায়েম করেছিল। গত বছর ছাত্র জনতার গণ আন্দোলনে স্বৈরাচার সরকার পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়েছে। আগামী বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। সেই নির্বাচন কে সামনে রেখে দলীয় প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নের দাবি তুলেছি। আশা করছি দল আমাকে সম্মানিত করবেন। তবে আমাকে মনোনয়ন না দিয়ে অন্য কোন প্রার্থী কে মনোনয়ন দিলে তার হয়ে কাজ করব। কারন আমি কখনো দলের আদর্শের বাহিরে যেতে পারবনা। এটাই বিএনপির আদর্শ বলে জানান ব্যারিস্টার মাহফুজুর রহমান মিলন