1. shahinsalman99@gmail.com : দৈনিক আজকের জনতার কথা : দৈনিক আজকের জনতার কথা
  2. info@www.dainikajkerjanatarkotha.online : দৈনিক আজকের জনতার কথা :
বুধবার, ১৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৪:০৭ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
ঝালকাঠিতে মহান বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে ৩ দিন ব্যাপী সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও বিজয় মেলা সরাইল শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবসে উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে স্মৃতিস্তম্ভে শ্রদ্ধাঞ্জলি বালিয়ারচর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে চলছে ভয়াবহ অনিয়ম—সময় পালন নেই, নেই প্রশাসনিক শৃঙ্খলা দায়িত্বের অবহেলায় এড়িয়ে চলছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষিকা আসমা আক্তার ময়মনসিংহে ৫২তম গ্রীষ্মকালীন ফুটবল (ছাত্র-ছাত্রী) ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত রাজশাহীতে আন্তর্জাতিক সমবায় বর্ষ ২০২৫ উদযাপন: মোহনপুরে আলোচনা সভা ও র‌্যালি অনুষ্ঠিত রাকসু নির্বাচনকে সুষ্ঠ করতে রাবির আইন-শৃঙ্খলা সভায় পুলিশ কমিশনার’র প্রত্যয় হাতেগড়া হাজারো সাংবাদিকের মাঝে বেঁচে আছেন আলতাফ হোসেন : মামুন-অর-রশিদ আমার হয়নি শোনা সাহিত্য আচার্য্য( স্বরচিত) ময়মনসিংহে বিশ্ব শিশু দিবস ও শিশু অধিকার সপ্তাহের সমাপনী অনুষ্ঠান কিশোরগঞ্জ-৫ আসনে এহসান কুফিয়ার নেতৃত্বে হাজারো মোটরসাইকেল শোভাযাত্রা

ভৈরব-আশুগঞ্জ ফেরিঘাট: মেঘনার বুকে হারিয়ে যাওয়া স্মৃতির যাত্রী

প্রতিনিধির নাম :
  • প্রকাশিত: শনিবার, ১৯ এপ্রিল, ২০২৫
  • ৭৫ বার পড়া হয়েছে

ভৈরব-আশুগঞ্জ ফেরিঘাট: মেঘনার বুকে হারিয়ে যাওয়া স্মৃতির যাত্রী

কিশোরগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি

ভৈরব, ব্রাহ্মণবাড়িয়া | এক সময়ের বহুল ব্যবহৃত ভৈরব-আশুগঞ্জ ফেরি ছিল মেঘনা নদীর বুক চিরে চলা হাজারো যাত্রীর আশার বাহন। এই ফেরির মাধ্যমে দুই পাড়ের মানুষের মধ্যে ছিল সরাসরি যোগাযোগ—যেখানে মানুষ, যানবাহন আর জীবনের গল্প একসাথে পাড়ি জমাতো নদীর বুকে।

সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা আধুনিক হওয়ার আগে, এই ফেরিই ছিল ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের গুরুত্বপূর্ণ সংযোগস্থল। ব্যবসা, চিকিৎসা, শিক্ষা কিংবা পারিবারিক প্রয়োজনে প্রতিদিন অসংখ্য মানুষ এই রুটে যাতায়াত করতো।

যাত্রীদের অনেকেই স্মৃতিচারণ করেন ফেরির ওপরে দাঁড়িয়ে মেঘনার বুক জুড়ে বিস্তৃত জলরাশি দেখার অভিজ্ঞতা, কখনো রাতের ভ্রমণে ফেরির হেডলাইটে নদীর ঢেউয়ের খেলা, কিংবা হকারদের ডাকাডাকি—সবই যেন এখন কেবল স্মৃতি।

এখন আধুনিক সেতু, সড়ক ও পরিবহন ব্যবস্থার কারণে ফেরির গুরুত্ব কমে গেছে, কিন্তু তবুও মানুষের মনে জায়গা করে নিয়েছে এই যন্ত্রচালিত জলযানটি।

ভ্রমণ করা অনেকেই বলছেন, “ফেরির এই ভ্রমণটা ছিল ধীর, অথচ স্নিগ্ধ এক অভিজ্ঞতা। এখানে ছিল সময় নিয়ে নদীকে দেখার সুযোগ, যা এখন আর পাওয়া যায় না।”

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অনেকেই এই ফেরিতে ভ্রমণের ছবি ও স্মৃতি শেয়ার করছেন। অনেকে আবার আহ্বান জানিয়েছেন, এমন ঐতিহাসিক রুট ও যানবাহনের স্মৃতি ধরে রাখতে স্থানীয় পর্যায়ে উদ্যোগ নেওয়ার।

আপনি কি এই ফেরিতে ভ্রমণ করেছেন? আপনার অভিজ্ঞতার গল্প শেয়ার করুন, যাতে নতুন প্রজন্ম জানতে পারে একসময় কীভাবে আমরা নদী পার হতাম—কেবল ফেরির অপেক্ষায়, নদীর টানে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত, আমাদের প্রকাশিত সংবাদ, কলাম, তথ্য, ছবি, পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার অপরাধ।
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট