নীলফামারী কিশোরগঞ্জ ৫০ শয্যা বিশিষ্ট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে দুর্নীতি ও অনিয়ম।
ক্রাইম করেসপেন্ডেন্ট :
মো:ওয়াশিম আকরাম জেলা প্রতিনিধি
নীলফামারী কিশোরগঞ্জ৷ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এ
দুর্নীতি ও অনিয়ম কে কেন্দ্র করে সাধারণ জনগণ ভোগান্তিতে পড়ছে আব্দুল আজিজ নামে এক লোক
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ডায়রিয়া নিয়ে ভর্তি হয
১৬ এপ্রিল ২০২৪ ইং রোজ বুধবার উনাকে সকালের নাস্তা না দেওয়ায় দৈনিক আজকের গোয়েন্দা সংবাদ কে জানান ৷ যে গতকাল আমাকে নাস্তা দেওয়া হয।
কিন্তু আজকে আমাকে নাস্তা দিতে আসলে আমাকে বলেন। যে আপনার এগুলো নাস্তা খাওয়া যাবে না এবং আপনাকে নাস্তা দেওয়া যাবে না। এ কথা বলে নাস্তা না দিয়ে চলে যান। এই তথ্য নিতে আমরা দেখি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে৷ এ দুর্নীতি ও অনিয়মের ভরা ময়লা আবর্জনা দিয়ে ভর্তি ফ্লোর মহিলা ওয়ার্ডের বাথরুমে দুর্গন্ধ পানের পিক এমন পরিবেশে এটি ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে উঠেছে । যেখানে প্রত্যেকটা বেডের পাশে একটি করে এসটান থাকার কথা সেখানে পর্যাপ্ত পরিমাণ এসটান নাই নাই এজন্য ডায়রিয়া রোগীদের এসটান এর অভাবে জরুরী ভিত্তি ইনজেকশন স্যালাইন ঝুলানো অসম্ভব হয়ে পরছে গোপন সূত্রে জানা যায়। ওটি হিসেবে ব্যবহার করার কথা ছিল। সেই রুমটি এখন স্টোর হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে। সেখানে আমরা দেখতে পাই পর্যাপ্ত পরিমাণ এসটান ও বালিশ মশারি বেড সিট রয়েছে
এগুলো সাধারণ রোগীরা পাচ্ছে না সাধারণ জনগণের প্রশ্ন হচ্ছে তাহলে এগুলো যাচ্ছে কোথায় এখানে সুধা নামে এক মহিলা কে এই মহিলা যে প্রত্যেকদিন আউট ডোরে সাধারণ রোগীদের সাথে গালিগালাজ করেন
কার শক্তি তে এরকম করতেছে সাধারণ রোগীদের সাথে রোগীদের দাবি আর যেন তাকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এ ঢুকতে দেওয়া না হয়। এসব বিষয় নিয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এর প প কর্মকর্তা নীল রতন রয় সাথে কথা বললে তিনি জানান প্রতি অর্থ বছর বাজেটে এসব৷৷ জিনিসপত্র কেনা হয় এবং
পর্যাপ্ত পরিমাণ জনবল না থাকায় আমরা সঠিকভাবে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে পারতেছি না তিনি আরো বলেন। যে রুমটি স্টোর হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে আমি তদন্ত কমিটি গঠন করে ব্যবস্থা গ্রহণ করব সুধা এই মহিলাকে নিয়ে কর্মকর্তা বলেন সে ৫০ টাকার বিনিময় প্রতিদিন কাজ করে দেয় তার ব্যবহারের জন্য আগেও কয়েকবার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে বাহির করে দেওয়া হয়েছিল তিনি আরো বলেন দ্রুত আমরা জনবল ব্যবস্থা করে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখার চেষ্টা করব।