কুমারখালীতে জোর পূর্বক ভাবে অবৈধ বাড়ী নিমাণ অভিযোগ উঠেছে ।
বার্তা সম্পাদক কনক এর পাঠানো তথ্যে : কুষ্টিয়া জেলা:
কুষ্টিয়া জেলা কুমারখালী থানা অন্তগত চর সাদীপুর উইনিয়ন গোবিন্দপুর গ্রামের জোরপূর্বভাবে অবৈধ বাড়ি নির্মাণের অভিযোগ উঠেছে, মৌজা এস এ দাগ ১/৪৩ নং ও ১০০১ নং দাগে ২.৩৫ একর ১নং খাষ খতিয়ানের জমাজমি ছিল। সরকার প্রজাদের মধ্যে বন্দোবস্তের ঘোষনা দিলে এই জমির প্রকৃত মালিক আকুববর শিকদার দিং এর পিতা মৃত মসলেম শিকদারের নামে ২ একর এবং মসলেম শিকদারের পূবধীকারী পিতা মৃত ছাবের শিকদারের নামে০. ৩৫ একর sattlement পাশ করেন। sattlement case no: 62| Xll | 63-64 এ পাশ করার পরে ২৪৪ নং হোল্ডিং খুলিয়া খাজনা প্রদান করেন। পরে আর এস রেকডের আমলে ১ নং ২২ নং ও ৬৪ নং তিনটা দাগ সৃষ্টি হয়। কিন্তু আর এস রেকডে ভুলক্রমে ২২ নং দাগে মৃত আনসার আলী প্রমানিক মৃত মঙ্গল শিকদার ও মৃত ইসলাম শিকদারের নামে রেকড হয়। আবার ৬৪ নং দাগে মৃত আনসার আলী প্রমানিকের নামে ভুলক্রমে রেকড হয়। মৃত আনসার আলীর ছেলেরা সন্ত্রাসী কমকান্ডে লিপ্ত থাকায় মৃত মসলেম শিকদারের ওয়ারিশ জমি দাবি করলে ও তারা বিভিন্ন হুমকি দেখায় মারধোর করে। আর বলে এই এলাকায় থাকতে হলে আমরা যা বলবো তাই শুনবি তা না হলে পিঠের চামরা থাকবে না। তার পরে বেশ কিছু বছর চলে যাই এই আবস্থায়। পরে মৃত আনসার আলীর ছেলে আবু বক্কর সিদ্দিক ও ইকরাম দেওয়ানি - ৩৩৪|১০ নং মকদ্দমা দায়ের করেন। এই মকদ্দমার বিপরীতে মৃত মসলেম শিকদারের ওয়ারিশ দেওয়ানী ৪১৭| ১৪ মকদ্দমা দায়ের করেন। দীঘ ১০ - ১৪ বছর মকদ্দমাটি বিচারাধীন থাকার পরে ২৫- |০২|- ২৪ এ মো: মেহেদী হাসান - কুমারখালী সহকারী জজ আদালত কুষ্টিয়া মৃত মসলেম শিকদারের ওয়ারিশের নামে ডিগ্রি প্রদান করেন। এই ডিগ্রি বলে মৃত মসলেম শিকদারের ওয়ারিশ জমি দাবি করলে মৃত আনসের আলীর ছেলে সিদ্দীক খুনের হুমকি দেয় । আর ও বলো কোট তোকে রায় দিলে আমাদের রায়ে তুই জমি পাবি না। এই বলে তারা অবৈধ ভাবে বাাড়ি নিমান শুরু করে এই মমে মৃত মসলেম শিকদারের ওয়ারিশ কোট এ ১৪৪ ধারা জারি করেন কিন্তু তারা ১৪৪ ধারা থানায় জামায়াতের প্রভাব খাটিয়ে ভুল রিপোট প্রদান করেন বিভিন্ন ভাবে নিযাতন করে, বাস্তব প্রেক্ষাপটে দেখা যায় যে, এতে মৃত্যু আনসার আলীর ওয়ারিশগণ, সিদ্দিক দিগর,১৪৪ ধারা ভঙ্গ করে, অবৈধভাবে, জোর করে, অত্যাচার করে, পাঁচ তলা বিশিষ্ট বিল্ডিং তৈরি করছে। তারা এমন অত্যাচার করে যে, মঙ্গল শিকদারের ওয়ারিশ, বাদশা শিকদারের পথে চলতে দেয় না, হাতে কিছু থাকলে সেটা জোরপূর্বক ছিনিয়ে নায়ে থাকে। খুন, হাত্তা,হাত-পা ভেঙে দেওয়ার হুম কি দিতে থাকে প্রতিনিয়ত। শিকদার রা প্রতিনিয়ত তাদের কাছে জুলুমের শিকার হচ্ছেন। এই কেসটি, শিকদার রা করি নাই, করেছিল মৃত্যু আনসার আলীর ওয়ারিশ গান, আপিলও করেন তারা, এতে আনসার আলী ওয়ারিশগণ সম্পত্তির মালিক থাকে না। তারাই কেস করে তাদেরকেও হয়রানি করে।